যারা রিসার্চ এর সাথে জড়িত, তারা জানেন যে দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে একটা নির্দিষ্ট প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করার পরেও যদি এক্সপেক্টেড রেজাল্ট না আসে, তার কি কষ্ট! আবার তারা তাও জানেন যে, সেই অধরা রেজাল্ট যদি কোনভাবে চলেই আসে, আর পরবর্তীতে কোন হাই-ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর জার্নাল এ পাবলিশ হয়ে যায়, তার কি ‘তীব্র আনন্দ’! আমি পার্সোনালি সেই কষ্টের পাশাপাশি তীব্র আনন্দটাও অনেকবারই পেয়েছি, অনেক হাই-ইমপ্যাক্ট-ফ্যাক্টর জার্নাল এ পাবলিশ করার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। কিন্তু দুই বছর আগ পর্যন্ত কোন পেটেন্টড টেকনোলজি নিয়ে কাজ করার সুযোগ পাইনি। এরপর সৌভাগ্যক্রমে সেই সুযোগ টাও হাতে চলে আসল, একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল collaboration এর কারণে। দেখতে দেখতে ১, ২, ৩, টা করে করে আজ ৪ নম্বর পেটেন্টটাও ইস্যু হয়ে গেল।
আর এই US পেটেন্টড টেকনোলজির প্রোডাক্টটি দুইটা স্টার্টআপ কোম্পানি লাইসেন্স নিয়ে প্রোডাক্টটি মার্কেটাইজ করবে worldwide। পাশাপাশি, অনেক বাঘা বাঘা প্রতিষ্ঠান প্যাটেন্টটি ‘cite’ করে যাছে প্রতিনিয়ত। অনেক পরিশ্রম এর ফসল এই ৪ নম্বর পেটেন্টটা। অনেক রাত নির্ঘুম কাটাতে হয়েছে। এত কষ্টের পরেও তো শেষ পর্যন্ত ইস্যু হয়ে গেছে তাই আনন্দটা বেড়ে হয়ে গেছে অনেক গুন। আর এই আনন্দটা একা ভোগ করাটা মনে হয় ঠিক না, আনন্দটা সকলের সাথে শেয়ার করে নিতে হয়, সকলের সাথে ভাগ করে নিতে হয়, কষ্টগুলো নিতে হয় একা একা!
#Intellectual_Property, #Patent, #WatCO, #ResearchToCommercialization, #PostForYouthMotivation, #NanoSensor